হলুদ থেকে গোলাপী হওয়া বিকেলগুলো বারণ মানছেনা . সবুজ ঘাসের কার্পেট নরম পশম বুনে হাবিজাবি আদর গলায় টানছে না. নিষেধগুলো পেরিয়ে চলে যাচ্ছে. বর্ডার ক্রস করা কি একেই বলে? শোনা সুর, অচিন পাখি ভালো, কিন্তু না শোনা সুর? অচেনা হাত? ডাকনামে ভরা পুরনো বছর পাঁচেকের ডায়েরি? সব ফেলে দেব? ডাকলি না তো? ডাকনামে? কোনো কোনো বিকেল শুধু তুইতে পায়..কোনো কোনো বিকেল কেবল তুই নেই বলেই পেরিয়ে পেরিয়ে যায়!
টুঁটি টিপেও চুপিসারে বললি না তো ফেরার কথা? প্রথম বৃষ্টির জলের মত নরম ফেরা..স্নিগ্ধ! যেন কাচারাতে জোছনাবিলাস! তাও বাধা মানছে না..ছাইদানি ঘিরে রুপকথা আনাগোনা...ফিরলি না?
আসলে, যে যায়? সে ফেরে না, ফেরে অন্য কেউ..অন্য কোথাও. সাথে সাথে চলে ঝড়-উথাল পাথাল করা . যেমন সাথে চলা পুরুষালি মুদ্রাদোষ ছাড়া যায় না, (আমি কিন্তু আসলে নরম- সরম )চাই কিনা, সেটাও বোঝা দরকার. অবশ্য, তুই বলিস, বোঝা ভালো নয়, বোঝা বড় বোঝা! সাথের ঝড়গুলো পুড়িয়ে দিল...ঘর.
"ঘর বলতে ছায়ায় ঘেরা বাড়ি
দুয়োর খুলে উঠোনে পা পেড়ে
ঘর বলতে ফিরব তাড়াতাড়ি
ঘর বলতে তোমায় মনে পড়ে"
আমার ঘর আমার ঘোর, আমার দেশ. তোর্ আর আমার এত by এতর দেশ..আমি এখনো খুজি সে দেশ.আমি তো জানি..তার নেই অবশেষ! তাই দেশের টানটা আর জ্ঞানটা টনটনে! দেশের, ফেরার পথটা খোলা পরে থাকে...কেউ ফেরে, কেউ ফেরে না. আমি কিন্তু ফিরি, রোজ..তোর্ কাছে, নিজের কাছে, তাই দেশের কাছে. সাঝের প্রদীপ জ্বেলে, শিখা জ্বালানোর অপেক্ষা. বোঝা নামিয়ে, তরী ঘাটে বেধে, পথে পথে খোজা ছেড়ে, কেনা বেচার দায় মিটিয়ে..আমি ঘরে ফিরি, তোর্ কাছে ফিরি. মেয়েবেলা গোধুলিগগনে, দোসর, আসর সব ছেড়ে..তোর্ দেশে. asideগুলো ফিসফিসিয়ে সময়ের ছায়াশরীর ঘিরে খেলতে খেলতে বলে: "ফিরব বললে ফেরা যায় নাকি?" তবু ঘোররের ঘর ডাকে: আয় আয় আয়!
"ঘর বলতে সন্ধে নেমে এলে
পিদিম জ্বেলে বসব পাশাপাশি
নিঝুম পাড়া, আটটা বেজে গেলে
দূরের থেকে শুনব রেলের বাঁশি"
তোর্ তাপ আলো হয়ে কলিং বেল বাজায়নি. হুরমূরিয়ে এন্ট্রি নেওয়া আদরের পথে -ঘাটে তোর্ অরুন রশ্মি ছায়া দেয়নি..ওই যে দেখ...দোরগোড়ায় থমকে.তোর্ আলো ...বেলা পরে এলো..এলোমেলো হয়ে গেল...যাবতীয় জাহাবাজ সব! আমি তাই দিশেহারা, খামখেয়ালী, সৃষ্টিছাড়া Robbed! ফিরব..একদিন, কালে, দেশে, তোর্ আর আমার দেশে..অবশেষে!
"ঘর বলতে সমস্ত রাত ধরে
ঘুমের চেয়েও নিবিড় ভালোবাসা
ঘর বলতে তোমার দুচোখ ভরে
স্বপ্নগুলো কুড়িয়ে নিয়ে আসা
ঘর বলতে এসব খুঁটিনাটি
ঘর বলতে আকাশ থেকে ভূমি
একদিকে পথ, বিষম হাঁটাহাঁটি
পথের শেষে, ঘর বলতে- তুমি। "
টুঁটি টিপেও চুপিসারে বললি না তো ফেরার কথা? প্রথম বৃষ্টির জলের মত নরম ফেরা..স্নিগ্ধ! যেন কাচারাতে জোছনাবিলাস! তাও বাধা মানছে না..ছাইদানি ঘিরে রুপকথা আনাগোনা...ফিরলি না?
আসলে, যে যায়? সে ফেরে না, ফেরে অন্য কেউ..অন্য কোথাও. সাথে সাথে চলে ঝড়-উথাল পাথাল করা . যেমন সাথে চলা পুরুষালি মুদ্রাদোষ ছাড়া যায় না, (আমি কিন্তু আসলে নরম- সরম )চাই কিনা, সেটাও বোঝা দরকার. অবশ্য, তুই বলিস, বোঝা ভালো নয়, বোঝা বড় বোঝা! সাথের ঝড়গুলো পুড়িয়ে দিল...ঘর.
"ঘর বলতে ছায়ায় ঘেরা বাড়ি
দুয়োর খুলে উঠোনে পা পেড়ে
ঘর বলতে ফিরব তাড়াতাড়ি
ঘর বলতে তোমায় মনে পড়ে"
আমার ঘর আমার ঘোর, আমার দেশ. তোর্ আর আমার এত by এতর দেশ..আমি এখনো খুজি সে দেশ.আমি তো জানি..তার নেই অবশেষ! তাই দেশের টানটা আর জ্ঞানটা টনটনে! দেশের, ফেরার পথটা খোলা পরে থাকে...কেউ ফেরে, কেউ ফেরে না. আমি কিন্তু ফিরি, রোজ..তোর্ কাছে, নিজের কাছে, তাই দেশের কাছে. সাঝের প্রদীপ জ্বেলে, শিখা জ্বালানোর অপেক্ষা. বোঝা নামিয়ে, তরী ঘাটে বেধে, পথে পথে খোজা ছেড়ে, কেনা বেচার দায় মিটিয়ে..আমি ঘরে ফিরি, তোর্ কাছে ফিরি. মেয়েবেলা গোধুলিগগনে, দোসর, আসর সব ছেড়ে..তোর্ দেশে. asideগুলো ফিসফিসিয়ে সময়ের ছায়াশরীর ঘিরে খেলতে খেলতে বলে: "ফিরব বললে ফেরা যায় নাকি?" তবু ঘোররের ঘর ডাকে: আয় আয় আয়!
"ঘর বলতে সন্ধে নেমে এলে
পিদিম জ্বেলে বসব পাশাপাশি
নিঝুম পাড়া, আটটা বেজে গেলে
দূরের থেকে শুনব রেলের বাঁশি"
তোর্ তাপ আলো হয়ে কলিং বেল বাজায়নি. হুরমূরিয়ে এন্ট্রি নেওয়া আদরের পথে -ঘাটে তোর্ অরুন রশ্মি ছায়া দেয়নি..ওই যে দেখ...দোরগোড়ায় থমকে.তোর্ আলো ...বেলা পরে এলো..এলোমেলো হয়ে গেল...যাবতীয় জাহাবাজ সব! আমি তাই দিশেহারা, খামখেয়ালী, সৃষ্টিছাড়া Robbed! ফিরব..একদিন, কালে, দেশে, তোর্ আর আমার দেশে..অবশেষে!
"ঘর বলতে সমস্ত রাত ধরে
ঘুমের চেয়েও নিবিড় ভালোবাসা
ঘর বলতে তোমার দুচোখ ভরে
স্বপ্নগুলো কুড়িয়ে নিয়ে আসা
ঘর বলতে এসব খুঁটিনাটি
ঘর বলতে আকাশ থেকে ভূমি
একদিকে পথ, বিষম হাঁটাহাঁটি
পথের শেষে, ঘর বলতে- তুমি। "